আমার পরিচিত এক অল্প বয়সী বাবা তার সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া বাচ্চার ছবি ফেসবুকে আপলোড দিলেন। বাচ্চাটা বেশ নাদুস-নুদুস ছিল। আমি ছবিটা দেখেই উনাকে নক দিলাম। বদনজরের ভয়াবহ ক্ষতি সম্পর্কে সতর্ক করলাম। কিন্তু তিনি আমার কথা শুনেন নি ।কিছুদিন পরপরই বাচ্চার ছবি বিভিন্নভাবে ফেসবুকে শেয়ার দিচ্ছিলেন।
কয়েক মাস পরই বাচ্চা মায়ের দুধ পান সম্পূর্ন বন্ধ করে দেয়। তখন আমার কাছে নিয়ে আসে রুকইয়া করার জন্য। রুকইয়া করে দিয়েছি। কিন্তু বাচ্চাটা আগের মত আর সুস্থ হয়নি। সেই নাদুস নুদুস স্বাস্থ্য আর ফিরে পায়নি।
গতকাল তিনি বাচ্চাটার ছবি আবার ফেসবুকে আপলোড দিয়েছেন। বাচ্চাটা কেমন শুকিয়ে গেছে, তারপরও বাচ্চাটার বাবার শিক্ষা হচ্ছে না। আমরা যারা বদনজরের ভয়াবহতা সম্পর্কে জানি,স্বাভাবিকই এটা দেখে আমাদের মেজাজটা তখন চরম খারাপ হওয়ার কথা।
No comments:
Post a Comment